(১) কোমলমতি শিক্ষার্থীদের বুকে পবিত্র কোরআনে করীম সংরক্ষণ করা।
(২) শিক্ষার্থীদের অন্তরে হিফজুল কোরআনের ব্যাপারে অদম্য উৎসাহ-উদ্দীপনা সৃষ্টি করা।
(৩) দরিদ্র, অসহায়, এয়াতীম-অনাথ মুসলিম শিশু-কিশোরদেরকে হিফজুল কোরআনের প্রতি অনুপ্রাণিত করা।
(৪) মুসলমানদের ঘরে ঘরে পবিত্র কোরআনের আলোকরশ্মি পৌঁছে দেয়া।
(৫) পবিত্র কোরআনের শিক্ষা সম্প্রসারণের মাধ্যমে একটি সমৃদ্ধ ইসলামী সমাজ গড়ে তোলা।
(৬) হিফজুল কোরআন প্রতিষ্ঠানগুলোকে সুসংগঠিত করা।
(৭) প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্কট নিরসনে আপ্রাণ চেষ্টা করা।
(৮) প্রতিষ্ঠানগুলোর পারস্পরিক সম্প্রীতি ও সহযোগিতা জোরদার করা।
(৯) আন্তর্জাতিক সংস্থা সমূহের সাথে যোগাযোগের মাধ্যমে সংস্থার মানোন্নয়ন করা।
(১০) ব্যাপকভাবে কোরআনী শিক্ষার লক্ষ্যে ক্বেরাত ও তাজবীদ প্রতিষ্ঠান, হিফজ প্রতিষ্ঠান ও মকতব প্রতিষ্ঠা করা।