ক) প্রতি মাদ্রাসায় বাষিক তিনটি পরীক্ষা হবে।
ত্রৈমাসিক পরীক্ষা- ছফর মাসের ১ম সপ্তাহে।
ষাম্মাসিক পরীক্ষা- জুমাদাল উলার ১ম সপ্তাহে।
বাষিক পরীক্ষা- শা’বান মাসে।
খ) আঞ্জুমান পরিচালিত মারকাজী পরীক্ষা প্রতি মারহালণা বা স্তরের শেষ বষে শাবান মাসে অনুষ্টিত হবে।
গ) আঞ্জুমানভূক্ত প্রতি মাদ্রাসার জন্য মারকাজী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ অপরিহায হবে। পরীক্ষায় যাবতীয় নিয়ম কানুন আঞ্জুমান কতৃক প্রদত্ত হবে।
ঘ) ভবিষ্যতে আঞ্জুমানের শোরার সিদ্ধান্ত সাপেক্ষে তাখাসসুসগুলির মারকাজী পরীক্ষাও নেয়া যেতে পারে।
ঙ) জমাতে দাহুম পযন্ত কিতাবসমূহের এবং হেফজ ও নাজেরার পরীক্ষা মৌখিক গ্রহণ করা হবে। বাকী জামাতগুলোর পরীক্ষা লিখিতভাবে হবে।
চ) প্রতি কিতাবের সাময়িক পরীক্ষা ঐ কিতাবের শিক্ষকই গ্রহণ করবেন। বাষিক পরীক্ষা ভিন্ন শিক্ষকের মাধ্যমে গ্রহণ করা হবে। আর মারকাজী পরীক্ষা ভিন্ন মাদ্রাসার শিক্ষকের মাধ্যমে নিধারিত নিয়মে গ্রহণ করা হবে।
ছ) মারকাজীসহ প্রতি পরীক্ষায় সবোচ্চ নম্বর ১০০ এবং পাশের নম্বর ৩৩ হবে। আর দরজা বা বিভাগ নিধারণ নিম্মরূপ হবে।
মোমতাজ ৮০-১০০
জাইয়িদ জিদ্দান ৬০-৭৯
জাইয়িদ ৪৫-৫৯
মাকবুল ৩৩-৪৪
৩৩ এর কম নম্বর পেলে রাসেব অথাৎ অকৃতকায গণ্য হবে।
জ) যদি কোন ছাত্র গড়ে প্রতি কিতাবে ৩৩ নম্বর লাভ করে তবে একটি কিতাব অকৃতকায হলেও তাকে পাশ ঘোষণা করা হবে।
ঝ) মাদ্রাসা যদি ছাত্রদেরকে পুরস্কার দিতে চায় তবে জাইয়িদ জিদ্দান এবং মোমতাজে উত্তীণ ছাত্রদেরকেই দিতে পারে।