“আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ” এবং “বাংলাদেশ তাহফিজুল কুরআন সংস্থা” এর অন্তর্ভুক্ত মাদ্রাসারসমূহের যিম্মাদারগণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়ার ইসলামিক স্টাডিজ (শর্টকোর্স) বিভাগের সাবেক শিক্ষক মাওলানা বোরহানুদ্দিন সাহেব এবং আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশের সাবেক অফিস সহকারী মাওলানা সাঈদুল হক সাহেব ও বাংলাদেশ তাহফিজুল কোরআন সংস্থার সাবেক অফিস কর্মচারী মাওলানা জালাল উদ্দিনকে জামিয়ার স্বার্থ বিরোধী কার্যকলাপে জড়িত থাকার অভিযোগে এবং জামিয়ার অধীনে পরিচালিত সংস্থা ইত্তেহাদ ও তাহফিজের আসবাবপত্র অন্যত্রে সরিয়ে নেওয়া ও অর্থ অনিয়মের অভিযোগের ভিত্তিতে গত ১৪/০২/২০২৪ ইং তারিখে মজলিশে শুরা তাদেরকে জামিয়া ও জামিয়া সংশ্লিষ্ট সকল দায়িত্ব থেকে স্থায়ী ভাবে বহিষ্কার করেন।
বর্তমানে তাদের সাথে জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া এবং জামিয়া পরিচালিত কোন সংস্থার সাথে কোন ধরনের সম্পর্ক নেই ।
কিন্তু অত্যন্ত দুঃখ ও পরিতাপের বিষয় হলো যে, তারা জামিয়া থেকে বহিষ্কৃত হওয়া সত্বেও বিভিন্ন স্থানে জামিয়ার নাম ব্যবহার করে ইত্তেহাদ ও তাহফিজুল কোরআন সংস্থার অন্তর্ভুক্ত মাদ্রাসাসমূহে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে এবং সংস্থা দু’টির কাজে বাঁধা সৃষ্টি করছে।
তাই, আমরা সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি যে, তাদের সাথে জামিয়া ও জামিয়া পরিচালিত কোন সংস্থা; বিশেষ করে ইত্তেহাদ ও তাহফিজুল কোরআন সংস্থার সংশ্লিষ্ট বিষয়ে কোন ধরনের আর্থিক লেনদেন যেন করা না হয়। এবং সংস্থাদ্বয় সংশ্লিষ্ট কোন বিষয়ে তারা জামিয়া কৃর্তৃক প্রতিনিধিত্ব প্রকাশ পূর্বক প্রতারণার চেষ্টা করলে তা প্রতিহত করার জন্য জোর অনুরোধ করা যাচ্ছে।
ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশে’র বিষয়ে সবধরনের যোগাযোগ ইত্তেহাদ সেক্রেটারি মাওলানা মুফতি একরাম হোসেন অদুদি এবং কো-সেক্রেটারি মাওলানা আব্দুল জলিল কওকব সাহেব এবং অফিস সহকারী মাওলানা মোঃ সাকিব সাহেবের সাথে করার অনুরোধ রইল।
এছাড়া বাংলাদেশ তাহফিজুল কোরআন সংস্থা সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয়ে যোগাযোগ সংস্থার সাধারণ সম্পাদক মাওলানা নুরুল আবছার সাহেব ও দফতর সহকারী মাওলানা আরিফুল ইসলাম সাহেবের সাথে করার অনুরোধ রইল।
সালামান্তে:
হযরত আল্লামা মুফতি আবু তাহের কাসেমী নদভী
পরিচালক: আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া পটিয়া।
নির্বাহী সভাপতি: আঞ্জুমানে ইত্তেহাদুল মাদারিস বাংলাদেশ।সভাপতি: বাংলাদেশ তাহফিজুল কোরআন সংস্থা ।